Name ringtone maker

Bangla romantic poem for you [Best bengali poem collection]

instant loan app without any income proof

চিঠি – সমুদ্র কে নুড়ি

Bangla romantic poem for you [Best bengali poem collection]

Bangla romantic poem বন্ধুরা কেমন আছো সবাই আশা করি খুব ভাল আছ।আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু আশাধারন মন ছুঁয়ে জাওয়ার মত Bangla romantic poem। এখন আপনি ও আমাদের ব্লগে এ আপনার কবিতা শেয়ার করতে পারবেন । যার ক্রেডিট কবিতার শেষে দেওয়া হবে। তো রেগুলার ভিজিট করুন ProBangali.com এ।

instant loan app without any income proof

১ মেঘ বল্লো

মেঘ বলল যাবি? অনেক দূরে গেরুয়া নদী অনেক দূরের একলা পাহাড় অনেক দূরের গহন সে বন গেলেই দেখতে পাবি,যাবি? জানলা দিয়ে মুখ ঝুকিয়ে বলল সে মেঘ যাবি ? আমার সঙ্গে যাবি ? দিন ফুরিয়ে রাত ঘনাবে রাত্রি গিয়ে সকাল হবে নীল আকাশে উড়বে পাখি গেলেই দেখতে পাবি ,যাবি ? শ্রাবণ মাসের একলা দুপুর

মেঘ বলল যাবি? আমার সঙ্গে যাবি? কেমন করে যাবরে মেঘ, কেমন করে যাব , নিয়ম বাঁধা জীবন আমার নিয়ম ঘেরা এধার ওধার কেমন করে নিয়ম ভেঙ্গে এ জীবন হারাব কেমন করে যাবরে মেঘ কেমন করে যাব ? মেঘ বলল দূরের মাঠে বৃষ্টি হয়ে ঝরব সবুজ পাতায় পাতায় ভালবাসা হয়ে ঝরব শান্ত নদীর বুকে আনব

জলোচ্ছাসের প্রেম ইচ্ছে মত বৃষ্টি হয়ে ভাঙব, ভেঙ্গে পরব এই মেয়ে, তুই যাবি? আমার সঙ্গে যাবি? যাব না মেঘ ,পারব নারে যেতে আমার আছে কাজের বাঁধন , কাজেই থাকি মেতে কেবল যখন ঘুমিয়ে পরি তখন আমি যাই সীমার বাঁধন ডিঙিয়ে দৌড়ে একছুটে পালাই তখন আমি যাই…. স্বপনে আমার গেরুয়া নদী স্বপনে আমার সুনীল আকাশ স্বপনে আমার দূরের পাহাড়

সবকিছুকে পাই … জাগরনের এই যে আমি ক্রীতদাসের মতন জাগরনের এই যে আমি এবং আমার জীবন কাজ অকাজের সুতোয় বোনা মুখোশ ঘেরা জীবন তবুরে মেঘ যাব একদিন ঠিক তোরই সঙ্গে শ্রাবণ হাওয়ায় নতুন রঙ্গে যাবরে মেঘ যাব সেদিন আমি শিমুল পলাশ ভিজব বলে যাব পাগল হাওয়ায় উতল ধারায় আমায় খুঁজে পাব যাবরে মেঘ যাব, যাবরে মেঘ যাব, যাবরে মেঘ যাব। .


চিঠি – সমুদ্র কে নুড়ি

কেমন আছো ? কিভাবে কাটলো এ কটা দিন ? বহুদিন পর লিখছি তোমায় , ভুল বললাম , আগে কি কখনো লেখেছি? মনে পড়ছেনা । জীবনের নানান রঙ মেখে কতোটা রঙিন হয়েছো তুমি? এখনো কি ঝুম বৃষ্টির দুপুরে রবীন্দ্র সঙ্গীত চালিয়ে দিয়ে চোখ বোজো আবেশে ? কপালের ভাঁজে , তোমার জোড়া ভ্রুয়ের মাঝে কারো আলতো হাতের স্পর্শ টের পাও? তোমার ভরাট কণ্ঠের

জাদুতে আজো কি মনের বাগানে ফুল ফোটাও তুমি ? সে ফুলের গন্ধে কেউ কি বিভোর হয় আমার মতন ? মনের সব কষ্টগুলোকে তোমার উচ্ছল হাসির আড়ালে ঢেকে আনন্দ বিলিয়ে যাচ্ছো তো ? অনেকটা সময় পার করে এলাম তোমায় ছাড়া, কিন্তু, মনে হয় এই তো সেদিন । তুমি চায়ের সাথে একটা সিগারেট ধরালে আর আমার বকুনি খেলে , মনে পড়ে ? মনে পড়ে তোমার

আঙুল আমার আঙ্গুল গুলোকে কি নিবিড় মমতায় জড়িয়ে নিতো। তোমার চোখের গভীরে ডুবে যেতে যেতে নিজকে খুঁজে পেতাম আমি। মনে পড়ছে যেদিন তোমায় প্রথম দেখেছিলাম… তুমি কেমন গম্ভীর হয়ে বসেছিলে আসরের মধ্যমণিহয়ে আর আমি ভাবছিলাম ‘ আরে এ দেখি রাম গরুড়ের ছানা’ । এরপর বহু বছর বন্ধু হয়ে একসাথে পথ চলা। খুব কাছের বন্ধু ছিলাম

কি? এক দুপুরে কবিতা পড়বার ফাঁকে হঠাৎ তোমার যে কি হলো.. আঁজলা ভরে জল নেয়ার মতন করে তুমি আমার মুখটা তুলে নিলে তোমার হাতে। সেদিন তোমার চোখে আমি শুধুই আমাকে দেখেছিলাম । আমার দেহ অসাড় হলো , খুব চেনা পৃথিবীটা যেন মুহূর্তেই ওলট পালোট হয়ে এক্কেবারে অচেনা হয়ে গেলো । সেই অচেনা পৃথিবীর সম্রাজ্ঞী ছিলাম আমি । সে পৃথিবীতে

শুধু একটাই ঋতু ছিলো বসন্ত । পুরো পৃথিবীটা ঢেকে ছিলো নানান রঙের ফুল। গাছে গাছে পাখি গাইতো ভালোবাসার গান। জেগে জেগে স্বপ্ন দেখা কথাটা বহুবার শুনেছি , ঐ প্রথম বুঝেছিলাম তা কতো সত্য ও সুন্দর । সেই থেকে তোমার নাম দিলাম ‘সমুদ্র’ , আর আমায় ডাকলে তুমি ‘নুড়ি’ বলে। কাজে মন বসানো অসম্ভব

হয়ে দাঁড়ালো । শুধুই মনে হতো ছুটে যাই তোমার কাছে , ছুঁয়ে দেখি তোমায় । সময় নামের খরস্রোতা নদীর ঠেউয়ের আঘাতে বহু স্মৃতি হারিয়ে গেছে কালের গর্তে । শুধু ওই প্রথম স্পর্শের সৃতিটা কেন যেন আজো নস্টালজিক করে তোলে , ঘুম কেড়ে নেয় রাতের,

চোখের কোণটা ভিজে ওঠে নোনা জলে । কোথায় যেন বেজে চলেছে- “ তোমরা যে বলো দিবস রজনী ভালোবাসা ভালোবাসা , সখি ভালোবাসা কারে কয় ?” রবীদা আমি জানি ভালোবাসার মানে – ‘সমুদ্র আর

নুড়ির’র সব না ছুঁতে পাওয়া আকাঙ্ক্ষা গুলোর নাম

ছিলো ভালোবাসা। ভালো থেকো খুব সমুদ্র। তোমার ‘নুড়ি’


কাজী রাহনুমা নূর

Bangla romantic poem

ভালবাসি, ভালবাসি

ধরো কাল তোমার পরীক্ষা,রাত জেগে পড়ার
টেবিলে বসে আছ,
ঘুম আসছে না তোমার
হঠাত করে ভয়ার্ত কন্ঠে উঠে আমি বললাম-
ভালবাস? তুমি কি রাগ করবে?
নাকি উঠে এসে জড়িয়ে ধরে বলবে,
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো ক্লান্ত তুমি, অফিস থেকে সবে ফিরেছ,
ক্ষুধার্ত তৃষ্ণার্ত পীড়িত..
খাওয়ার টেবিলে কিছুই তৈরি নেই,
রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে ঘর্মাক্ত আমি তোমার
হাত ধরে যদি বলি- ভালবাস?
তুমি কি বিরক্ত হবে?
নাকি আমার হাতে আরেকটু
চাপ দিয়ে বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো দুজনে শুয়ে আছি পাশাপাশি,
সবেমাত্র ঘুমিয়েছ তুমি
দুঃস্বপ্ন দেখে আমি জেগে উঠলাম শশব্যস্ত
হয়ে তোমাকে ডাক দিয়ে যদি বলি-ভালবাস?
তুমি কি পাশ ফিরে শুয়ে থাকবে?
নাকি হেসে উঠে বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি দুজনে,মাথার উপর
তপ্ত রোদ,বাহন
পাওয়া যাচ্ছেনা এমন সময় হঠাত দাঁড়িয়ে পথ
রোধ করে যদি বলি-ভালবাস?
তুমি কি হাত সরিয়ে দেবে?
নাকি রাস্তার সবার দিকে তাকিয়ে কাঁধে হাত
দিয়ে বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো শেভ করছ তুমি,গাল কেটে রক্ত পড়ছে,এমন সময়
তোমার এক ফোঁটা রক্ত হাতে নিয়ে যদি বলি-
ভালবাস?
তুমি কি বকা দেবে?
নাকি জড়িয়ে তোমার গালের রক্ত আমার
গালে লাগিয়ে দিয়ে খুশিয়াল
গলায় বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো খুব অসুস্থ তুমি,জ্বরে কপাল পুড়ে যায়,
মুখে নেই রুচি, নেই কথা বলার
অনুভুতি,
এমন সময় মাথায় পানি দিতে দিতে তোমার
মুখের
দিকে তাকিয়ে যদি বলি-ভালবাস?
তুমি কি চুপ করে থাকবে?নাকি তোমার গরম
শ্বাস আমার
শ্বাসে বইয়ে দিয়ে বলবে ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো যুদ্ধের দামামা বাজছে ঘরে ঘরে,প্রচন্ড
যুদ্ধে তুমিও অঃশীদার,
শত্রুবাহিনী ঘিরে ফেলেছে ঘর
এমন সময় পাশে বসে পাগলিনী আমি তোমায়
জিজ্ঞেস করলাম-
ভালবাস? ক্রুদ্ধস্বরে তুমি কি বলবে যাও?
নাকি চিন্তিত আমায় আশ্বাস
দেবে,বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো দূরে কোথাও যাচ্ছ
তুমি,দেরি হয়ে যাচ্ছে,বেরুতে যাবে,হঠাত
বাধা দিয়ে বললাম-ভালবাস? কটাক্ষ করবে?
নাকি সুটকেস ফেলে চুলে হাত
বুলাতে বুলাতে বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি
ধরো প্রচন্ড ঝড়,উড়ে গেছে ঘরবাড়ি,আশ্রয় নেই
বিধাতার দান এই
পৃথিবীতে,বাস করছি দুজনে চিন্তিত তুমি
এমন সময় তোমার
বুকে মাথা রেখে যদি বলি ভালবাস?
তুমি কি সরিয়ে দেবে?
নাকি আমার মাথায় হাত রেখে বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো সব ছেড়ে চলে গেছ কত দুরে,
আড়াই হাত মাটির নিচে শুয়ে আছ
হতভম্ব আমি যদি চিতকার করে বলি-ভালবাস?
চুপ করে থাকবে?নাকি সেখান থেকেই
আমাকে বলবে ভালবাসি, ভালবাসি..
যেখানেই যাও,যেভাবেই থাক,না থাকলেও দূর
থেকে ধ্বনি তুলো
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি..
দূর থেকে শুনব তোমার কন্ঠস্বর,বুঝব
তুমি আছ,তুমি আছ
ভালবাসি, ভালবাসি….


সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

আমরা দু”জনা রচনা করেছি একে অপরের ক্ষতি ; প্রবাসী প্রেমের পাথরে গড়েছি অন্ধ অবরাবতী।।

নুশরত জাহান

Bangla romantic poem

মেঘবালিকা

আমি যখন ছোট ছিলাম
খেলতে যেতাম মেঘের দলে
একদিন এক মেঘবালিকা
প্রশ্ন করলো কৌতুহলে

“এই ছেলেটা,
. নাম কি রে তোর?”
আমি বললাম,
. “ফুসমন্তর !”

মেঘবালিকা রেগেই আগুন,
“মিথ্যে কথা । নাম কি অমন
হয় কখনো ?”
. আমি বললাম,
“নিশ্চয়ই হয় । আগে আমার
গল্প শোনো ।”

সে বলল, “শুনবো না যা-
সেই তো রাণী, সেই তো রাজা
সেই তো একই ঢাল তলোয়ার
সেই তো একই রাজার কুমার
পক্ষিরাজে
শুনবো না আর ।
. ওসব বাজে ।”

আমি বললাম, “তোমার জন্য
নতুন ক’রে লিখব তবে ।”

সে বলল, “সত্যি লিখবি ?
বেশ তাহলে
মস্ত করে লিখতে হবে।
মনে থাকবে ?
লিখেই কিন্তু আমায় দিবি ।”
আমি বললাম, “তোমার জন্য
লিখতে পারি এক পৃথিবী ।”

লিখতে লিখতে লেখা যখন
সবে মাত্র দু-চার পাতা
হঠাৎ তখন ভুত চাপল
আমার মাথায়-

খুঁজতে খুঁজতে চলে গেলাম
ছোটবেলার মেঘের মাঠে
গিয়েই দেখি, চেনা মুখ তো
একটিও নেই এ-তল্লাটে

একজনকে মনে হল
ওরই মধ্যে অন্যরকম
এগিয়ে গিয়ে বলি তাকেই !
“তুমি কি সেই ? মেঘবালিকা
তুমি কি সেই ?”

সে বলেছে, “মনে তো নেই
আমার ওসব মনে তো নেই ।”
আমি বললাম, “তুমি আমায়
লেখার কথা বলেছিলে-”
সে বলল, “সঙ্গে আছে ?
ভাসিয়ে দাও গাঁয়ের ঝিলে !
আর হ্যাঁ, শোন-এখন আমি
মেঘ নই আর, সবাই এখন
বৃষ্টি বলে ডাকে আমায় ।”
বলেই হঠাৎ এক পশলায়-
চুল থেকে নখ- আমায় পুরো
ভিজিয়ে দিয়ে-
. অন্য অন্য
বৃষ্টি বাদল সঙ্গে নিয়ে
মিলিয়ে গেল খরস্রোতায়
মিলিয়ে গেল দূরে কোথায়
দূরে দূরে…।

“বৃষ্টি বলে ডাকে আমায়
বৃষ্টি বলে ডাকে আমায়-”
আপন মনে বলতে বলতে
আমিই কেবল বসে রইলাম
ভিজে একশা কাপড়জামায়
গাছের তলায়
. বসে রইলাম
বৃষ্টি নাকি মেঘের জন্য

এমন সময়
অন্য একটি বৃষ্টি আমায়
চিনতে পেরে বলল, “তাতে
মন খারাপের কি হয়েছে !
যাও ফিরে যাও-লেখ আবার ।
এখন পুরো বর্ষা চলছে
তাই আমরা সবাই এখন
নানান দেশে ভীষণ ব্যস্ত
তুমিও যাও, মন দাও গে
তোমার কাজে-
বর্ষা থেকে ফিরে আমরা
নিজেই যাব তোমার কাছে ।”

এক পৃথিবী লিখবো আমি
এক পৃথিবী লিখবো বলে
ঘর ছেড়ে সেই বেড়িয়ে গেলাম
ঘর ছেড়ে সেই ঘর বাঁধলাম
গহন বনে
সঙ্গী শুধু কাগজ কলম

একাই থাকব । একাই দুটো
ফুটিয়ে খাব—
. দু এক মুঠো
ধুলো বালি-যখন যারা
আসবে মনে
. তাদের লিখব
লিখেই যাব !

এক পৃথিবীর একশোরকম
স্বপ্ন দেখার
সাধ্য থাকবে যে-রূপকথার—
সে রূপকথা আমার একার ।

ঘাড় গুঁজে দিন
. লিখতে লিখতে
ঘাড় গুঁজে রাত
. লিখতে লিখতে
মুছেছে দিন—মুছেছে রাত
যখন আমার লেখবার হাত
অসাড় হল,
. মনে পড়ল
সাল কি তারিখ, বছর কি মাস
সেসব হিসেব
. আর ধরিনি
লেখার দিকে তাকিয়ে দেখি
এক পৃথিবী লিখব বলে
একটা খাতাও
. শেষ করিনি ।

সঙ্গে সঙ্গে ঝমঝমিয়ে
বৃষ্টি এল খাতার উপর
আজীবনের লেখার উপর
বৃষ্টি এল এই অরণ্যে
বাইরে তখন গাছের নিচে
নাচছে ময়ূর আনন্দিত
এ-গাছ ও-গাছ উড়ছে পাখি
বলছে পাখি, “এই অরণ্যে
কবির জন্যে আমরা থাকি ।”
বলছে ওরা, “কবির জন্য
আমরা কোথাও আমরা কোথাও
আমরা কোথাও হার মানিনি—”

কবি তখন কুটির থেকে
তাকিয়ে আছে অনেক দূরে
বনের পরে, মাঠের পরে
নদীর পরে
সেই যেখানে সারাজীবন
বৃষ্টি পড়ে, বৃষ্টি পড়ে,
সেই যেখানে কেউ যায়নি
কেউ যায় না কোনদিনই—
আজ সে কবি দেখতে পাচ্ছে
সেই দেশে সেই ঝরনাতলায়
এদিক-ওদিক ছুটে বেড়ায়
সোনায় মোড়া মেঘহরিণী—
কিশোর বেলার সেই হরিণী ।

– জয় গোস্বামী

বন্ধুরা আমাদের এই Bangla romantic poem সংগ্রহ কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবে না।

instant loan app without any income proof

আমাদের আরও কিছু মজাদার পোস্ট ।

TOP 10 NEW CREAMED FB BANGLA ATTITUDE STATUS ENEMY SPECIAL

GOOD MORNING SMS FOR GIRLFRIEND IN BENGALI

11 ALL TIME BEST BANGLA ROMANTIC SMS

instant loan app without any income proof

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

error: Content is protected !!